বাংলাদেশে আম চাষের জনপ্রিয় প্রজাতি হচ্ছে হিমসাগর, লাঙ্গড়া, জোয়ার ইত্যাদি। এখানে আম চাষের পদ্ধতি, পরিচর্যা, এবং রোগ-প্রতিকারের কিছু মৌলিক ধারণা দেওয়া হলো:
চাষের পদ্ধতি:
বীজ বাছাই: উচ্চ গুণমানের এবং রোগপ্রতিরোধী বীজ বাছাই করুন।
বীজ বোনানো:
বীজগুলি সোয়াকরা বা পটাশিয়াম পারশ্রে তারাতারি নাও দিয়ে বোনানো হতে হবে।
পোষণ:
আমের জন্য উচ্চ পারিপ্রেক্ষ্য পূর্ণ সারের জন্য মৌলিক পোষণ গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি বছরে বা দৈহিক মাত্রায় সার প্রদান করতে হবে।
জল প্রবাহ ও প্রবাহের নিয়ন্ত্রণ:
সঠিক পুরস্কার এবং নিয়ন্ত্রণ একটি সুস্থ চাষ বানানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
কীট ও রোগ নিয়ন্ত্রণ:
আমে কীট এবং রোগ থেকে রক্ষা করতে সঠিক সময়ে প্রতিরোধশীল পদক্ষেপ নেতে হবে।
পরিচর্যা:
পৌষ্টিক সার প্রবাহ:
আমে প্রতি মাসে জৈব বা রাসায়নিক সার প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।
বার্ধক্য কাটা:
আমে যে ফল ধরতে চাচ্ছেন, তাদের কাটা বার্ধক্য এবং শোক করতে হবে।
সঠিক জল প্রবাহ:
মুক্ত বা স্বাবলম্বী সুস্থ জল প্রবাহ নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।
রোগ-প্রতিকার:
ফুল ব্লাস্ট:
ফুল ব্লাস্ট রোগের ক্ষেত্রে প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা হতে পারে কীটনাশক ব্যবহার, উচ্চ মাত্রার জৈব সার প্রদান এবং বিশেষভাবে প্রতিরোধশীল ফলের বীজ ব্যবহার করা।
আপটিরিয়াল লিফ স্পট:
এই রোগে আপটিরিয়াল লিফ স্পট, উচ্চ গুণমানের ফসল বানাতে জৈব বা রাসায়নিক ফসল প্রতিরোধ করতে হবে।
অ্যান্থ্রাকনোজ:
অ্যান্থ্রাকনোজ রোগের ক্ষেত্রে, এটি রোগ আসলেই অভ্যন্তরীণ কারণে হতে পারে, তাই এটি প্রতিরোধ করতে হলে আমে যত্ন নিতে হবে।
ব্যাকটেরিয়াল ব্লাইট:
ব্যাকটেরিয়াল ব্লাইট রোগ প্রতিরোধে সঠিক পোষণ, জৈব বা রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার, এবং সুস্থ জল প্রবাহ বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
এই ধারণাগুলি মনে রাখলে, আপনি আপনার আম চাষে সফলভাবে কাজ করতে সক্ষম হতে পারেন। তবে, চাষের প্রক্রিয়াটি প্রদত্ত জমির জন্য উপযুক্ত হতে হবে এবং সহীতকারে এবং প্রযুক্তিতে সহায় নিতে হবে।