পালং শাক
জমি তৈরি
- জমি চাষ ও মই দিয়ে মাটি মিহি করে তৈরি করতে হবে।
গাছের পরিচর্যা:
- দোআঁশ উর্বর মাটি বেশি উপযোগী।
- এছাড়াও এঁটেল,
- বেলে-দোআঁশ মাটিতেও চাষ করা যায়।
- কোদাল দিয়ে আলের মাটি কুপিয়ে আগাছা পরিষ্কার করে মাটি তৈরি করতে হবে
- প্রতিবার পানি সেচের পর আল/জমির উপরের মাটি আলগা করে দিতে হয়।
- বীজ গজানোর ৮-১০ দিন পর প্রতি মাদায় ২টি করে চারা রেখে অতিরিক্ত চারা উঠিয়ে ফাঁকা জায়গায় রোপণ করতে হয়
সার প্রয়োগ:
- জমিতে নিয়ম অনুযায়ী গোবর, ইউরিয়া, টিএসপি, এমপি সার প্রয়োগ করতে হবে।
- রান্নাঘরের ফলমূল-শাকসবজি উচ্ছিষ্ট
- রান্নাঘরের উচ্ছিষ্ঠ থেকে এই তরল জৈব
- ** রাসায়নিক সার প্রয়োগ না করে আমরা সবজি পচা পানি এবং গোবর বেভারকরতে পারি
জৈব কীটনাশক
- পোকাখাওয়া পাতা বা নষ্ট হয়ে যাওয়া পাতা সবগুলোই কেটে ফেলে দিতে হবে
- পিপঁড়া, উরচুঙ্গা, উইপোকা এবং পাতাছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ দেখা যায়। আক্রমণ হলে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলতে হয়।
- গাছের পাতায় পোকা ধরলে প্রথমেই যে কাজটি করতে হবে সেটি হল পোকাখাওয়া পাতাগুলোকে কেটে ফেলে দিতে হবে
- ভিনেগার ও তরল সাবান দিয়ে তৈরি জৈব কীটনাশক
- নিম জৈব কীটনাশক তৈরি করতে পারেন
ফলন সংগ্রহঃ
- বীজ বপনের এক মাস পর থেকে পালংশাক সংগ্রহ করা যায়
- গাছে ফুল না আসা পর্যন্ত যে কোনো সময় সংগ্রহ করা যায়।
×